ভাত SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর - Bhat SAQ Question Answer

ভাত SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় Bhat SAQ Question Answer PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ভাত SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF

ভাত SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর - Bhat SAQ Question Answer

নিচে ভাত SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। Bhat SAQ Question Answer PDF পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন।



ভাত - মহাশ্বেতা দেবী


‘ভাত’ গল্পটি প্রখ্যাত সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর ‘শ্রেষ্ঠ গল্প সংকলন’ থেকে গৃহিত হয়েছে। আলোচ্য পোস্টে মহাশ্বেতা দেবীর ‘ভাত’ গল্পের গুরুত্বপূর্ণ বহু বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্ন (MCQ), অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (SAQ), সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন এবং রচনাধর্মী প্রশ্নগুলি তুলে ধরা হল।


ভাত SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর - Bhat SAQ Question Answer


1. “কী রকম যেন উগ্ৰ চাহনি।”—উদ্দিষ্ট ব্যক্তির উগ্র চাহনির কারণ কী?

Ans. উচ্ছব মাতলার জলোচ্ছ্বাসে তার ছেলে-বউকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছিল।তার ওপর ছিল খিদের জ্বালা।তাই তার চাহনি ছিল উগ্র।


2. উচ্ছবেৱ উপােস শুরু কবে থেকে?

Ans: যবে থেকে পােকায় ধান নষ্ট করে, সেই থেকে উচ্ছবের আধপেটা, সিকিপেটা উপােস শুরু।


3. “বড়ো বউ প্রায় দৌড়ে চলে যায়।” –বড়ো বউ কেন দৌড়ে চলে যায়?

Ans. বিরাশি বছর বয়সেও বড়ো বউ-এর শ্বশুর শক্ত ছিলেন।কিন্তু ক্যানসার তো মারাত্মক রোগ | তাও আবার লিভারে। লিভারে ক্যানসার হওয়ার কথা শুনেই বড়ো বউ দৌড়ে চলে যায় |


4. বাসিনী ভাতেৱ ভাৱী ডেকচিটা ধৱতে বলায় উচ্ছব কী বলে ও কী ভাবে?

Ans: উচ্ছব বলে, এই যে ধরি এবং উচ্ছবের মাথায় তখন বুদ্ধি স্থির, সে জানে, সে কী করবে।


5. বাসিনী থমকে দাঁড়ায় কেন?

Ans: ভাত খেতে নিষেধ করায় উচ্ছবের চোখ বাদার কামটের মতাে হিংস্র, দাঁতগুলির মধ্যে কামটের হিংস্র ভঙ্গি, তা দেখে বাসিনী থমকে দাঁড়ায়।


6. “তার আসার কথা ওঠে না।” –কেন, তার আসার কথা ওঠে না?

Ans. বাড়ির সেজো ছেলে বিলেতে থাকে বলে তার আসার কথা ওঠে না।।


7. উচ্ছবের আসল বাদাটাৱ খোঁজ করা হয় না কেন?

Ans: উচ্ছব বড়ােবাড়ির লােকের হাতে ধরা পড়ে এবং তাকে মারতে মারতে থানায় দেওয়া হয়, সেজন্য আসল বাদার খোঁজ তার নেওয়া হয় না।


8. পাঠ্যাংশে বর্ণিত ‘ভাত’ গল্পে ‘বাদা’ বলতে কীরূপ অঞ্চলকে বােঝায়?

Ans: পাঠ্যাংশে বর্ণিত ভাত’ গল্পে ‘বাদা’ বলতে মূলত কৃষিজ অঞ্চলকে বােঝায়।


9. “এ গল্প গ্রামে সবাই শুনেছে।” – কোন্ গল্প গ্রামে সবাই শুনেছে?

Ans. বাসিনী কলকাতায় বাবুদের বাড়িতে কাজ করে। বাবুরা খুব ধনী। তাদের অফুরন্ত ভাত। এখানে এই গল্পের কথাই গ্রামে সবাই শুনেছে।


10. উচ্ছবেৱ কুঁড়েঘরখানা কী করে ভেঙে যায়?

Ans: মাতলার উপচে আসা দুরন্ত জলের টানে উচ্ছবের কুঁড়েঘরখানা ভেঙে যায়।


11. “কিন্তু সাগরে শিশির পড়ে।” –কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি?

Ans. ক্ষুধার্ত উচ্ছবকে বাসিনী একটু ছাতু এনে দেয়। উচ্ছবের তীব্র খিদের কাছে ওই ছাতু খুবই সামান্য। তাই তাকে সাগরে শিশির পড়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।


12. এসব কথা শুনে উচ্ছব বুকে বল পায়।”—কোন্ কথা শুনে ‘উচ্ছব’ বুকে বল পায়?

Ans: মেজোবউ জানতে চায় বাসিনী খাবার ঘর মুছেছে কিনা, কারণ মাছের সব রান্না শেষ হয়েছে, ঘরে তুলতে হবে। শুনে উচ্ছব বুকে বল পায়।


13. “নইলে দেহে ক্ষমতা ছিল না।” – কীভাবে দেহে ক্ষমতা এল?

Ans. উচ্ছব বুঝেছিল কাঠ কাটলে সে ভাত খেতে পাবে। এই ভাতের লোভেই সে দেহে ক্ষমতা পেল।


14. “একন চান করব নে।” –উচ্ছব চান করতে চায় না কেন?

Ans. মাথায় জল পড়লে তার পেটের খিদে তীব্রতর হবে বলে সে চান করতে চায় না।


15. “তখন বউ, ছেলে-মেয়ের জন্যে কাঁদবে।” —কখন কাঁদবে?

Ans. পেটে ভাত নেই বলে উচ্ছব প্রেত হয়ে আছে | ভাত খেলে সে মানুষ হবে। তখন সে বউ, ছেলেমেয়ের জন্যে কাঁদবে |


16. ওই পাঁচ ভাগে ভাত হয়?—পাঁচ ভাগের নাম কী?

Ans: পাঁচভাগে ভাতের নাম-ঝিঙেশাল, রামশাল, কনকপানি, পদ্মজালি ও মােটা সাপ্টা।


17. ঝিঙেশাল চাল এবং মশাল চাল কী কী দিয়ে খায়?

Ans: ঝিঙেশাল চালের ভাত নিরামিষ ডাল তরকারির সঙ্গে এবং রামশাল চালের ভাত মাছের সঙ্গে খায়।


18. তান্ত্রিকের হোম-যজ্ঞ প্রস্তুতির বর্ণনা দাও।

Ans: পাঁচ প্রকার গাছের কাঠ— প্রতিটা আধমণ করে। কালো বিড়ালের লোম, শ্মশান। থেকে বালি, বেশ্যার ঘর থেকে আনতে হবে হাত-আর্শি।


19. “এসব কথা শুনে উচ্ছব বুকে বল পায়।” –কোন্ কথা শুনে উচ্ছব বুকে বল পায়?

Ans. বড়ো বাড়িতে ভাত তরকারি রান্নার কাজ সমাপ্ত হয়েছে শুনে উচ্ছব বুকে বল পায়।


20. “চোখ ঠিকরে আসে তার কী দেখে, কার চোখ ঠিকরে আসে?

Ans: পাঁচ রকমের চাল দেখে উচ্ছবের চোখ ঠিকরে আসে।


21. “লোকটার চাহনি বড়ো বাড়ির বড়ো বউয়ের প্রথম থেকেই ভাল লাগেনি”– ভালো না লাগার কারণ কী?

Ans: লোকটার চাহনি খুব উগ্র ছিল বলে বড়ো বাড়ির বড়ো বউয়ের ভালো লাগেনি।


22. “তোমার শ্বশুরই মরতে বসেছে বাছা” কথাটি যিনি যাকে বলেছেন উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক কী?

Ans: কথাটি যিনি যাকে বলেছেন উভয়ের মধ্যে পিসিশাশুড়ির ও ভাইপো-বৌ সম্পর্ক।


23. “বাদায় থাকে অথচ ভাতের আহিংকে এতখানি”– আহিংকে’ শব্দের অর্থ কী ?

Ans: এখানে আহিংকে’ শব্দের অর্থ হলো ‘আকাঙ্ক্ষা।


24. উচ্ছবকে জেলখানায় কেন নিয়ে যাওয়া হয়েছিল?

Ans: উচ্ছব ভাত খাওয়ার জন্যে বড়ো বাড়ির ভাতসুদ্ধ পিতলের ডেকচি নিয়ে স্টেশনে চলে গিয়েছিল। তাতে লোকেরা উচ্ছবকে চুরির অপবাদ দিয়ে জেলে নিয়ে গিয়েছিল।


25. “তোমরা রা কাড়না ক্যান”– কে, কাদের উদ্দেশে এই কথা বলেছিল ?

Ans: আলোচ্য কথাটি উচ্ছব তার স্ত্রী-সন্তানদের উদ্দেশে বলেছিল।


26. “গরিবের গতর এরা শস্তা দেখে”- কে, কাকে, কাদের প্রসঙ্গে এই কথা বলেছিল?

Ans: মহাশ্বেতা দেবীর ভাত’ গল্পের বাসিনী উচ্ছবকে বড়ো বাড়ির মানুষজনদের সম্বন্ধে এই কথা বলেছিল।


27. “তার জন্য দই পেতে ইসবগুল দিয়ে শরবত করে দিতে হত”- কার জন্যে, কে শরবত করে দিতেন?

Ans: ‘ভাত’ গল্পে বড়ো বাড়ির বড়ো বউ শ্বশুরমশাইয়ের জন্য শরবত করে দিতেন।


28. ভাত খাবে কাজ কৱবে’-এ কথা কে বললে?

Ans: ভাত খাবে কাজ করবে’ এ কথা বললে বামুনঠাকুর।


29. কাৱ নিয়মে এ সংসাৱে সবকিছুই চলে?

Ans: বড়াে পিসির নিয়মে এ সংসারে সবকিছুই চলে।


30. বড়াে পিসির বিয়ে নিয়ে কাৱা কী বলে?

Ans: বড় পিসির বিয়ে নিয়ে বড়ােবাড়ির লােকেরা বলে, তাঁর বিয়ে হয়েছে ঠাকুরের সঙ্গে।


31. আজকাল বড়াে পিসির কথায় যেন কী থাকে?

Ans: আজকাল বড়াে পিসির কথায় কেমন যেন একটা ঠেস থাকে।


32. মেজোবউ উনান পাড়ে বসেছে কেন?

Ans: শাশুড়ির মাছ খাওয়া বুঝি ঘুচে যাচ্ছে, তাই মাছভাত বেঁধেবেড়ে তাকে খাওয়ানাে তার কাজ।


33. শ্বশুৱ বড়াে বউয়ের কাছে কীসেৱ মতাে?

Ans: শশুর বড়াে বউয়ের কাছে ঠাকুরদেবতার মতাে।


34. যজ্ঞি-হােমের জন্য কী কী কাঠ কত পরিমাণ করে?

Ans: যজ্ঞি-হােমের জন্য বেল, ক্যাওড়া, অশ্বত্থ, বট, তেঁতুল গাছের কাঠ আধমন করে।


35. তান্ত্রিক বাড়ির বুড়াে কর্তাৱ প্রাণটুকু কীভাবে ধরে রাখবেন?

Ans: তান্ত্রিক হােম করে বাড়ির বুড়াে কর্তার প্রাণটুকু ওই হাত-আরশিতে ধরে রাখবেন।


36. “ওরা কিছুকাল ঠিকে কাজ করবে।” –কারা?

Ans. বাসিনীর বোন এবং ভাজ অর্থাৎ ভাইবউ কিছুকাল ঠিকে কাজ করবে।


37. “সেগুলো সব এক মাপে কাটতে হবে।” —মাপ উল্লেখ কাঠগুলোর নাম লেখো।

Ans. বেল, ক্যাওড়া, অশ্বত্থ, বট, তেঁতুল—এই পাঁচ রকমের কাঠের প্রতিটি দেড়হাত লম্বা করে কাটতে হবে।


38. বাড়ির ছেলেবাবুদেৱ কার জন্যে কী চালের ভাত রান্না হয়?

Ans: বাড়িতে ভাত রান্না হয় বড়ােবাবুর জন্য কনকপানি চাল, মেজো ও ছােটোবাবুর জন্য পদ্মজালি চাল।


39. উৎসব লােকটি কী নামে পরিচিত?

Ans: উৎসব লােকটি উচ্ছব নাইয়া নামে পরিচিত।


40. ঝড়-জলে মাতলাৱ গর্ভে যা গেছে তার খোঁজে উচ্ছব পাগল থাকায় তাৱ কী খাওয়া হয়নি?

Ans: তার খাওয়া হয়নি ত্রাণের বিলি করা রান্না খিচুড়ি।


41. “তাকে বড়ো উতলা করে।” –কাকে, কী বড়ো উতলা করে?

Ans. বড়ো বাড়ির গরম ভাতেব গল্প উচ্ছবকে খুবই উতলা করে।


42. “উচ্ছবের মাথার মধ্যে যে মেঘ চলছিল তা সরে যায়।”—কীভাবে মেঘ সরে গেল?

Ans. বুড়োকর্তার মৃত্যুর কারণে রান্না করা সামগ্রী ফেলে দিতে হবে জেনে উচ্ছব নিশ্চিন্ত হয়। কারণ সে ফেলে দেওয়া ভাত অনায়াসে খেতে পারবে। এইভাবে তার মাথার মধ্যেকার দুশ্চিন্তার মেঘ সরে যায়।


43. অ উচ্ছব, মনিবের ধান যায় তাে তুই কাদিস কেন?—তাৱ জবাবে উচ্ছব কী বলে?

Ans: জবাবে উচ্ছব বলে যে, লক্ষ্মী আসতে না আসতে ভাসান যাচ্ছে, সে এতটুকু কাঁদবে না !


44. যে বাদায় উচ্ছবের বাস, সেখানে কী মেলে?

Ans: যে বাদায় উচ্ছবের বাস সেখানে মেলে শুধু গুগলি, গেঁড়ি, কচুশাক আর সুসনি শাক।


45. যে রাতে ঝড় হয় সেই সন্ধ্যায় অনেকদিন বাদে পেট ভরে উচ্ছব কী কী খেয়েছিল?

Ans. যে রাতে ঝড় হয়, সেই সন্ধ্যায় উচ্ছব হিক্কে সেদ্ধ, গুগলি সেদ্ধ নুন আর লংকা পোড়া দিয়ে পেট ভরে খেয়েছিল |


46. “উচ্ছব টের পায় না কিছু।” – কীসের টের পায় না?

Ans. খিদের তাড়নায় অস্থির উচ্ছবকে বাসিনী কিছুটা ছাতু এনে খেতে দেয়। কিন্তু তার খিদের কাছে ছাতুটুকু ছিল খুব সামান্য | তাই উচ্ছব কিছু টের পায় না।


47. “উচ্ছবের মাথায় এখন বুদ্ধি থির।” —এখানে উচ্ছবের কোন্ বুদ্ধি স্থির হওয়ার কথা বলা হয়েছে?

Ans. বড়ো বাড়ির ফেলে দেওয়া ভাত উচ্ছব খাবে–উচ্ছবের এই বুদ্ধি স্থির হওয়ার কথাই এখানে বলা হয়েছে।


48. “এলে পরে নদীর পাড়ে সারবন্দি ছরাদ হবে।” – কার আসার কথা বলা হয়েছে?

Ans. এখানে মহানাম শতপতির আসার কথাই বলা হয়েছে।


49. “অনেক তোড়জোড় হয়।” –তোড়জোড়ের কারণ কী?

Ans. বাড়ির বুড়োেকতার মৃতদেহ রাতের মধ্যে সৎকার করতে হবে— এই কারণেই তোড়জোড় শুরু হয়|


50. উচ্ছব কত পরিমাণ কাঠ কেটেছিল?

Ans. উচ্ছব আড়াই মণ কাঠ কেটেছিল


51. “সকাল থেকেই বোঝা গিয়েছিল সর্বনাশের বহরখানা।”—–কোন্ সর্বনাশের কথা বলা হয়েছে?

Ans. প্রবল বাতাসে মাতলা নদীর জল পাড় ছাপিয়ে উচ্ছব ও তার প্রতিবেশীদের বাড়িঘর তছনছ করে দিয়েছিল বউ, ছেলেমেয়েদের হারিয়ে উচ্ছব বিপন্ন হয়ে পড়ে। এখানে এই সর্বনাশের কথাই এখানে বলা হয়েছে |


52. “টিনের বেশ একটা মুখবন্ধ কৌটো ছিল ঘরে।” –সেই কৌটোতে কী ছিল?

Ans. উচ্ছবের মুখবন্ধ টিনের কৌটোতে জমির জন্য করা দরখাস্তের নকল ছিল।


53. “এসব কাজে বিঘ্ন পড়লে রক্ষে আছে?”—কোন্ কাজে, কী ধরনের বিঘ্ন পড়েছিল?

Ans. বুড়োকর্তাকে বাঁচানোর জন্য হোম-যজ্ঞ করা হচ্ছিল। এই সময় বাড়ির তিন ছেলে হোম ছেড়ে উঠে যাওয়ার জন্যই বিঘ্ন পড়েছিল বলে মনে করা হয়েছে |


54. “রাতে রাতে কাজ সারতে হবে।” –কোন্ কাজ, কেন রাতে রাতে সারতে হবে?

Ans. মৃত বুড়োকর্তার সৎকারের কাজ রাতে রাতে সারতে হবে না হলে দোষ লাগবে।


55. “বাসিনী থমকে দাঁড়ায়।” কী কারণে বাসিনী থমকে দাঁড়ায়?

Ans. উঁচ্ছব ভাতের ডেকচি নিয়ে দৌড়ে পালাতে থাকে| বাসিনী তাকে অশৌচ ভাত খেতে নিষেধ করে। তখন উচ্ছব বাদার কামটের মতো হিংস্র চোখে তার দিকে তাকায়। উচ্ছবের এমন মূর্তি দেখে বাসিনী থমকে দাড়ায়|


56. “তান্ত্রিকের নতুন বিধেন হল” – তান্ত্রিকের নতুন বিধেনটি কি ?

Ans. তান্ত্রিকের নতুন বিধেনটি হল, ‘সর্বস্ব বেঁধে রাখো, হোম হলে খেও।” হোমের আগে খাওয়া যাবে না।


57. উচ্ছবের বউ তুমুল ঝড়বৃষ্টির সময় কী করছিল ?

Ans. উচ্ছবের বউ তুমুল ঝড়বৃষ্টির সময় ছেলেমেয়েকে জাপটে জড়িয়ে ধরেছিল এবং ঠান্ডায় ও ভয়ে কাঁপছিল।


58. লেখিকা মহাশ্বেতা দেবী ‘ভাত’ গল্পে ভগবানকে নিয়ে কোন্ বিদ্রুপ করেছেন?

Ans. ‘ভাত’ গল্পে তুমুল ঝড়বৃষ্টিতে উচ্ছব ভগবানকে ডাকায় লেখিকা বলেছেন যে, দুর্যোগের মধ্যে ভগবানও বোধ হয় কাঁথামুড়ি দিয়ে ঘুমোন।


59. “সাধন দাশের কথা উচ্ছব নেয় না।” –সাধন দাশ কী বলেছিল?

Ans. সাধন দাশ উচ্ছবকে বলেছিল যে, তার পরিবারের লোকজনকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। বানের জল উচ্ছবকেও টেনে নিয়ে যাচ্ছিল, গাছে বেঁধে সে রক্ষা পেয়েছে।


60. সতীশ মিস্তিরির কী কী ধানে মড়ক লেগেছিল?

Ans. হরকুল, পাটনাই এবং মোটা—সতীশ মিস্তিরির এই তিনপ্রকার ধানেই মড়ক লেগেছিল।


61. “তা দেখে উচ্ছব মাথায় হাত দিয়েছিল।”— কি দেখে উচ্ছব মাথায় হাত দিয়েছিল?

Ans. ধানের গোছা হওয়ার আগেই ধানের সবুজ রং চলে গিয়ে কার্তিক মাসেই ধান খড়ে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনা দেখেই উচ্ছব মাথায় হাত দিয়েছিল।


62. ছেলেদেৱ কেন চাকরি করা হয়ে ওঠেনি?

Ans: ছেলেদের চাকরি করা হয়ে ওঠেনি, কারণ তারা ঘুম থেকে ওঠে বেলা এগারােটায়।


63. তাস পিটানাে ছেলেগুলি অস্বস্তিতে পড়ে।’-কেন ছেলেগুলি অস্বস্তিত পড়েছিল?

Ans: ঝড়ে-জলে উচ্ছবের সর্বনাশ হয়েছে, তার মানুষও ভেসে গেছে, সেজন্য সে কাঁদছে। কান্নার এই কারণ শুনে তাস পিটানাে ছেলেগুলি অস্বস্তিতে পড়ে।


Google News এ আমাদের ফলো করুন


Gksolves Google News


ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুকWhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Ads Area