পথের দাবী গল্পের SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর - Pather Dabi SAQ Question Answer

দশম শ্রেনীর পথের দাবী গল্পের SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় Pather Dabi SAQ Question Answer PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি পথের দাবী SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF. নিচে দশম শ্রেনীর পথের দাবী গল্পের প্রশ্ন উত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। পথের দাবী অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন।

পথের দাবী গল্পের SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর - Pather Dabi SAQ Question Answer




পথের দাবী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

‘পথের দাবী’ গল্পটি প্রখ্যাত সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী’ উপন্যাস থেকে গৃহিত হয়েছে। আলোচ্য পোস্টে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী’ গল্পের গুরুত্বপূর্ণ বহু বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্ন (MCQ), অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (SAQ), সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন এবং রচনাধর্মী প্রশ্নগুলি তুলে ধরা হল।



পথের দাবী গল্পের SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর - Pather Dabi SAQ Question Answer


১. ‘পথের দাবী’ কী ধরনের রচনা?

উত্তরঃ ‘পথের দাবী’ একটি রাজনৈতিক উপন্যাস।

২. উত্তরঃব্রহ্মে বর্মা-অয়েল-কোম্পানির মিস্ত্রিরা রেঙ্গুনে চলে আসে কেন?

উত্তরঃ উত্তরঃব্রহ্মে বর্মা-অয়েল-কোম্পানির মিস্ত্রিরা সেখানকার জলহাওয়া সহ্য না হওয়ায় রেঙ্গুনে চলে আসে চাকরির সন্ধানে।

৩. পােলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক নিমাইবাবুর সামনে কীভাবে এসেছিল?

উত্তরঃ পােলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক গিরীশ মহাপাত্রের ছদ্মবেশে নিমাইবাবুর সামনে এসেছিল।

৪. ‘সংসারের মিয়াদ বােধ করি বেশি দিন নাই;’ – কী দেখে এমন বলা হয়েছে?

উত্তরঃ একটুখানি কাশির পরিশ্রমেই গিরিশ মহাপাত্র হাঁপাতে শুরু করেছিল। এটা দেখেই এমন বলা হয়েছে।

৫. ‘লােকটিকে আপনি কোনাে কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন,’ – কেন এমন উক্তি?

উত্তরঃ কারণ, পোলিটিকাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিকের সঙ্গে উক্ত লোকটির অর্থাৎ গিরীশ মহাপাত্রের কোনো মিল ছিল না।

৬. গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক ও পকেট থেকে কী কী পাওয়া গিয়েছিল?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে একটি টাকা ও গন্ডা ছয়েক পয়সা এবং পকেট থেকে একটি লোহার কম্পাস, কাঠের একটা ফুটরুল, কয়েকটা বিড়ি, একটা দেশলাই ও একটা গাজার কলিকা পাওয়া গিয়েছিল।

৭. গিরীশ মহাপাত্রের পাঞ্জাবির বিশেষত্ব কী ছিল?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্রের গায়ে জাপানি সিল্কের, রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি ছিল এবং তার বুক পকেট থেকে বাঘ-আঁকা একটা রুমালের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছিল।

৮. ‘বুড়াে মানুষের কথাটা শুনাে৷’ – কোন কথা শুনতে বলা হয়েছে?

উত্তরঃ বুড়ো মানুষ অর্থাৎ, নিমাইবাবু উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে অর্থাৎ, গিরিশ মহাপাত্রকে গাঁজা খেতে নিষেধ করেছিলেন।

৯. জগদীশবাবু চটে গিয়ে গিরীশ মহাপাত্রকে কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ জগদীশবাবু চটে গিয়ে গিরিশ মহাপাত্রকে বলেছিলেন, ‘দয়ার সাগর! পরকে সেজে দিই, নিজে খাইনে! মিথ্যেবাদী কোথাকার!’

১০. ‘এ শহরে আরও কিছুদিন নজর রাখা দরকার।’ – কেন?

উত্তরঃ কারণ, সব্যসাচী মল্লিক এখনো ধরা পড়েনি এবং পুলিশ নিশ্চিত যে তিনি যে বার্মায় এসেছেন।

১১. ‘এই জানােয়ারটাকে ওয়াচ করবার দরকার নেই বড়ােবাবু।’- কী কারণে এই উক্তি?

উত্তরঃ পুলিশ রাজদ্রোহী সব্যসাচী মল্লিকের সঙ্গে গিরীশ মহাপাত্রের কোন সাদৃশ্য খুঁজে পায়নি। সেইজন্য জগদীশবাবুর মতে, তাকে ওয়াচ করার দরকার নেই।

১২. রামদাসের স্ত্রী অপূর্বকে সনির্বন্ধ অনুরােধ করে কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ রামদাসের স্ত্রী অপূর্বকে সনির্বন্ধ অনুরােধ করে বলেছিলেন যে যতদিন পর্যন্ত অপূর্বর বাড়ি থেকে তার মা অথবা অন্য কোনো আত্মীয় এসে তার খাবার বন্দোবস্ত করতে না পারেন ততদিন যেন তিনি রামদাসের স্ত্রীর হাতের তৈরি ‘যৎসামান্য মিষ্টান্ন’ গ্রহণ করেন।

১৩. ‘সমস্তই যাইতে পারিত’- অপূর্বর সবকিছু যায়নি কেন?

উত্তরঃ উপরতলায় যে খ্রিস্টান মেয়েটি থাকতো সে চোর তাড়িয়ে দরজায় নিজের তালা লাগিয়ে দিয়েছিল। এইজন্য অপূর্বর সব কিছু চুরি যায়নি।

১৪. ‘ইহা যে কত বড়াে ভ্রম তাহা কয়েকটা স্টেশন পরেই সে অনুভব করিল’- ভ্ৰমটি কী?

উত্তরঃ অপূর্ব প্রথম শ্রেণীর যাত্রী ছিল এবং এইজন্য সে ভেবেছিল যে সকাল পর্যন্ত সে নির্বিঘ্নে ঘুমোতে পারবে। এটাই তার ভ্রম ছিল।

১৫. ‘হঠাৎ হাসির ছটায় যেন দম আটকাইবার উপক্রম হইল।’ – কী কারণে এমন হয়েছিল?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপত্রের পোশাক-পরিচ্ছদের বাহার কল্পনা করে অপূর্বর এমন অবস্থা হয়েছিল।

১৬. ‘এরা কি আপনাদের বাংলাদেশের পুলিশ?’ – কেন এমন মন্তব্য?

উত্তরঃ অপূর্ব তার বাড়িতে যে চুরি হয়েছে সেই ঘটনার খবর পুলিশকে জানাতে গিয়ে দেখে যে পুলিশের দল রাজ-বিদ্রোহী জনৈক সব্যসাচী মল্লিককে ধরার জন্য ব্যস্ত। এইজন্য তলোয়ারকর এই প্রশ্ন করেছিল।

১৭. ‘তিনি ঢের বেশি আমার আপনার।’ – কার সম্পর্কে এই মন্তব্য?

উত্তরঃ আলোচ্য অংশে অপূর্ব যে মানুষটিকে ‘ঢের বেশি আপনার’ বলে মন্তব্য করেছে তিনি হলেন পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক।

১৮. ‘তার লাঞ্ছনা এই কালাে চামড়ার নীচে কম জ্বলে না তলওয়ারকর!’- কোন্ লাঞ্ছনার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ কয়েকজন ফিরিঙ্গি ছোঁড়া অপূর্বকে বিনাদোষে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দিয়েছিল এবং এই ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলে ইংরেজ স্টেশনমাস্টার অপূর্বকে কুকুরের মতো তাড়িয়ে দিয়েছিল। এখানে এই লাঞ্ছনার কথা বলা হয়েছে।

১৯. ‘এমনি তাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।’- কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ অপূর্ব একদিন স্টেশনে কয়েকজন ফিরিঙ্গির দ্বারা নিগৃহীত হয়েছিল। সেখানে অনেক হিন্দুস্তানি ছিল কিন্তু কেউ কোনো প্রতিবাদ করেনি। এখানে সেই ঘটনার কথা বলা হয়েছে।

২০. ‘আমার ইচ্ছা তুমি একবার সবগুলাে দেখে আস।’ – সবগুলাে বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?

উত্তরঃ আলোচ্য অংশে ‘সবগুলো’ বলতে সব অফিসের কথা বলা হয়েছে। অফিসগুলো যথাক্রমে ভামো, ম্যানডালে, শোএবো, মিকথিলা এবং প্রোমে অবস্থিত ছিল।

২১. ‘কিন্তু তােমার বাপু একটা ভুল হয়েছে?’ – কোন্ ভুলের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ ভুলটা এই যে গিরীশ মহাপাত্র ভেবেছিল অপূর্ব পুলিশের লোক।

২২. ‘অপূর্ব লক্ষ করিল না’ – কী লক্ষ করল না?

উত্তরঃ অপূর্ব লক্ষ্য করল না যে, গিরিশ মহাপাত্রকে দেখার পর রামদাসের প্রশস্ত উজ্জ্বল ললাটের উপরে যেন কোন এক অদৃশ্য মেঘের ছায়া এসে পড়েছে।

২৩. ‘ও নিয়ম রেলওয়ে কর্মচারীর জন্য,’ – কোন্ নিয়ম?

উত্তরঃ নিয়মটি হল এই যে, একজন প্রথম শ্রেণীর যাত্রীকে মাঝরাতে জাগিয়ে তার ঘুমে ব্যাঘাত ঘটানো যায়না।

২৪. ভামো যাত্রাকালে অপূর্বর সহচর কারা ছিল?

উত্তরঃ অফিসের একজন হিন্দুস্তানি ব্রাহ্মণ পিয়াদা এবং আরদালি।

২৫. ‘তোমার মত সাহস আমার নেই’- কে কাকে একথা বলেছিল?

উত্তরঃ অপূর্ব রামদাসকে একথা বলেছিল।



Google News এ আমাদের ফলো করুন


Gksolves Google News

ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুকWhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Ads Area