ভূগোলের এক কথায় গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর: Geography Gk In Bengali Pdf
ভূগোলের এক কথায় গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর: Geography Gk In Bengali Pdf
1. তিস্তা নদীর উৎস – জেমু হিমবাহ।
2. ইন্ট্রিগাল কোচ ফ্যাক্টরি পেরাম্বুরে অবস্থিত।
3. সবরমতি নদীর উৎস – আরাবল্লী পর্বত।
4. হুডু জলপ্রপাত সুবর্ণরেখা নদীর গতিপথে সৃষ্টি হয়েছে।
5. ভারতের কেরল রাজ্যকে ‘মশলা উদ্যান’ বলা হয়।
6. ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে সবচেয়ে বেশি কফি উৎপন্ন হয়।
7. পুলিকট একটি হ্রদের নাম।
8. ইন্দিরা পয়েন্ট হল ভারতের দক্ষিণতম স্থলবিন্দু।
9. ভারতের কেরল রাজ্যে পেরিয়ার নদী রয়েছে।
10. শুকনাে লঙ্কা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে সবচেয়ে বেশি উৎপন্ন হয়।
11. ভারতের ধান উৎপাদনের 25 % হয় পশ্চিমবঙ্গে।
12. সবুজ বিপ্লব প্রথমে পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় ঘটেছিল।
13. তিন বিঘা করিডাের যােগ করেছে ভারত ও বাংলাদেশকে।
14. পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলায় সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়।
15. লুধিয়ানা যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত।
16. তরাই শব্দের অর্থ - সাতসেঁতে
17. জারােয়া উপজাতিদের দেখা যায় – আন্দামান ও নিকোবর।
18. পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয় – ডুয়ার্স।
19. বন্দীপুর জাতীয় উদ্যান কর্ণাটকে অবস্থিত।
20. ভারতের ‘ভাতের থালা’ অঞ্চল কৃষ্ণা গােদাবরী বদ্বীপ।
21. বােকারাে ইস্পাত কারখানা সােভিয়েত ইউনিয়ন দেশের যৌথ উদ্যোগে স্থাপিত।
22. এল নিনাে হল – সামুদ্রিক ঘটনাবলী।
23. পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনের মৃত্তিকা হল লবণাক্ত কাদামাটি।
24. হারারে পূর্বেস্যালিসবার্গ নামে পরিচিত ছিল।
25. পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম বিমানবন্দর – লাসা।
26. ‘প্যাগােডার দেশ’ – মায়ানমার - কে বলা হয়।
27. ‘শ্বেত নগর’ (White City) - বেলগ্রেড।
28. ‘উত্তরের ভেনিস’ স্টকহােম শহরকে বলা হয়।
29. ‘প্রাচ্যের মুক্তো’ (Pearl of the Orient) বলা হয় – হংকং।
30. কেন্ট – ‘গার্ডেন অফ ইংল্যাণ্ড’ নামে পরিচিত।
31. আয়নােস্ফিয়ার স্তরে মেরুজ্যোতির সৃষ্টি হয়।
32. মরু অঞ্চলে গঠিত লবণাক্ত হ্রদকে প্লায়া বলে।
33. ওজোন গ্যাস বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরে থাকে।
34. 23 শে সেপ্টেম্বর দিনটিকে জলবিষুব বলা হয়।
35. দক্ষিণ ভারতের দীর্ঘতম নদী – গােদাবরী।
36. কার্পাস চাষের জন্য ভাবর মৃত্তিকা জরুরী।
37. মরিশাসের রাজধানী – পাের্ট লুইস।
38. নেপানগর নিউজ প্রিন্টের জন্য বিখ্যাত।
39. চুখা জলবিদ্যুৎ প্রকল্প - ভুটানে।
40. কেরল রাজ্যকে ' সমুদ্রের দান’ বলা হয়।
41. দক্ষিণ আফ্রিকা সবচেয়ে বেশি সােনা উৎপন্ন করে।
42. ভারতের সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয় – লে।
43. পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণী – আন্দিজ।
44. সৌরজগতের উজ্জ্বলতম গ্রহ – শুক্র।
45. পৃথিবীর নিকটতম বায়ুমণ্ডলের স্তর – ট্রোপােস্ফিয়ার।
46. এরােপ্লেন সাধারণত বায়ুমণ্ডলের স্ট্রাটোস্ফিয়ার স্তর দিয়ে ওড়ে।
47. 180 ডিগ্রী দ্রাঘিমা রেখাকে আন্তর্জাতিক তারিখরেখা হিসেবে ধরা হয়।
48. কোপারনিকাস প্রমাণ করেন যে পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে।
49. 21 শে মার্চ পৃথিবীর সর্বত্র দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য (12 ঘন্টা দিন ও 12 ঘন্টা রাত্রি) সমান।
50. পাললিক শিলায় জীবাশ্ম দেখতে পাওয়া যায়।
51. সূর্যের উপরিভাগের (Outer Surface) – 6000 ডিগ্রী তাপমাত্রা সেন্ট্রিগ্রেড।
52. চাঁদের আলাে পৃথিবীতে পৌঁছতে সময় লাগে – 1.3 সেকেণ্ড।
53. সৌরজগতের শুক্র ও বুধ গ্রহ দুটির কোন উপগ্রহ নেই।
54. হ্যালির ধুমকেতু 76 বছর অন্তর দেখা যায়।
55. বিশ্বের উষ্ণতম স্থানের নাম – আল আজিজিয়া।
56. পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গের উচ্চতা – 8848 মিটার।
57. পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ স্থান হল - সান্দাকফু।
58. কাবেরী নদী দক্ষিণের গঙ্গা নামে পরিচিত।
59. মস্কোভা নদীর তীরে মস্কো শহর অবস্থিত।
60. পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহ হল – ল্যামবার্ট।
61. কালাহারি মরুভূমি দক্ষিণ - পশ্চিম আফ্রিকায় অবস্থিত।
62. মিশর - কে বলা হয় নীলনদের দান।
63. জিব্রাল্টার প্রণালীকে বলা হয় ভূমধ্যসাগরের চাবি।
64. নিউজিল্যাণ্ডকে দক্ষিণের ব্রিটেন বলা হয়।
65. অ্যানােমােমিটার বাতাসের গতিবেগ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
66. আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম – স্যাডল পিক।
67. জব চার্নককে কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়।
68. উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সীমানা রেখা 38th Parallel নামে পরিচিত।
69. ভারতের অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যের পুরনাে নাম NEFA।
70. উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে সবচেয়ে বেশী গম উৎপাদন হয়।
71. ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে জাফরান উৎপন্ন হয়।
72. ভারতের সবচেয়ে কম বৃষ্টি হয় - লে।
73. ক্ষেত্ৰী তামার জন্য বিখ্যাত।
74. কাজিরাঙ্গা ন্যাশানাল পার্ক গণ্ডার - এর জন্য বিখ্যাত।
75. উত্তরপ্রদেশকে ভারতের ‘চিনির বাটি ' আখ্যা দেওয়া হয়।
76. ‘উড়াকামণ্ডলম’ – উটির নতুন নাম।
77. ‘ইগলু’ হল – এস্কিমােদের তৈরি বরফের ছােট ছােট ঘর।
78. সবচেয়ে উচ্চমানের কয়লা অ্যান্দ্রাসাইট।
79. ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে ডােগরি ভাষা বলা হয়।
80. সুবর্ণরেখা নদীর তীরে জামসেদপুর ইস্পাত নগরী অবস্থিত।
81. ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য – 2688 কিমি।
82. গঙ্গানদীর দৈর্ঘ্য – 2640 কিমি।
83. ভারতের সর্বোচ্চ বাঁধ – ভাকরা নাঙ্গাল বাঁধ।
84. ভাকরা নাঙ্গাল বাঁধ শতদ্রু নদীর উপর নির্মিত।
85. পৃথিবীর সবচেয়ে ছােট মহাদেশ – অস্ট্রেলিয়া।
86. ভারতের উত্তরাঞ্চল রাজ্যের রাজধানীর নাম দেরাদুন।
87. অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যের রাজধানীর নাম – ইটানগর।
88. উজ্জয়িনী শহরটি – শিপ্রা নদীর তীরে অবস্থিত।
89. যােগ জলপ্রপাত ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে অবস্থিত।
90. নিউ ম্যাঙ্গালাের ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে অবস্থিত।
91. লখনউ শহর গােমতী নদীর তীরে অবস্থিত।
92. পানাজি গােয়ার রাজধানী।
93. খাদার চুনমিশ্রিত নয়।
94. চামেরা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নয়।
95. ভারতে অরণ্য গবেষণা কেন্দ্র দেরাদুনে অবস্থিত।
96. ভারতে সবুজ বিপ্লবের ফলে – আন্তঃঅঞ্চল অসাম্য , আন্তঃশস্য অসাম্য ও আন্তঃশ্রেণী অসাম্য বেড়েছে।
97. ভারতে সেচের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎস হল – খাল।
98. নিউম্যাটোফোর (Pneumatophore) হল – ম্যানগ্রোভের নিঃশ্বাস নেওয়ার শিকড়।
99. হিমালয়ের উৎপত্তি হয় – টেথিস জিওসিনাইন থেকে।
100. ‘শাল’ হচ্ছে এক ধরণের – পর্ণমােচী বৃক্ষ।
101. সার্কের মুখ্য কার্যালয় - কাঠমাণ্ডুতে অবস্থিত।
102. জনসংখ্যার বিচারে ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজ্যটি হল – মহারাষ্ট্র।
103. ' Bauxite ' থেকে - অ্যালুমিনিয়াম উৎপন্ন হয়।
104. সিন্ধুনদের উৎপত্তিস্থল – মানস সরােবর হ্রদ।
105. প্রশান্ত মহাসাগরের 'এল নিনাে’ ভারতের মৌসুমি বৃষ্টিপাত হ্রাস করে।
106. পশ্চিমবঙ্গে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ অরণ্যের বনভূমি দেখা যায় – 1000 মিটার – 1500 মিটার।
107. তুতিকোরিন নামক গুরুত্বপূর্ণ মৎস্য বন্দর করমণ্ডল উপকূলে অবস্থিত।
108. তামিলনাড়ুর উত্তর উপকূলে অক্টোবর - নভেম্বরে প্রচুর বৃষ্টির কারণ হল – প্রত্যাবর্ত মৌসুমি বায়ু।
109. বঙ্গোপসাগরে সাইক্লোনের প্রাধান্য হয় বর্ষার প্রথমে।
110. ‘ভূমধ্যসাগরের চাবি ' হিসেবে পরিচিত – জিব্রাল্টার।
111. ‘সহস্র হ্রদের দেশ’ নামে যে দেশ পরিচিত – ফিনল্যাণ্ড।
112. ‘বিশ্বের চিনির পাত্র’ (Sugar Bowl of the world) বলা হয় কিউবাকে।
113. ‘মধ্যরাত্রির সূর্যের দেশ’ (Land of Midnight Sun) বলা হয় – নরওয়ে।
114. জিম্বাবােয়ের রাজধানী হারারে।
115. পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দেশ – ভ্যাটিকান সিটি।
116. ‘শ্বেতহস্তির দেশ’ – থাইল্যাণ্ড।
117. বিখ্যাত হাইড পার্ক – লণ্ডনে অবস্থিত।
118. ‘রেড স্কোয়ার’ - মস্কোতে অবস্থিত।
119. যুদ্ধের জন্য বিখ্যাত ওয়াটারলু অবস্থিত – বেলজিয়াম।
120. ‘হােয়াইট হাউস’ – ওয়াশিংটন।
121. ‘আসােয়ান বাঁধ’ – মিশরে অবস্থিত।
122. পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় রেল স্টেশন – ট্রান্স সাইবেরিয়ান রেলস্টেশন।
123. অভ্র রপ্তানীতে ভারত প্রথম।
124. পৃথিবীর টোকিও শহরে জনসংখ্যার ঘনত্ব সর্বাধিক।
125. এশিয়া মহাদেশের জনসংখ্যা সর্বাধিক।
126. ‘নিষিদ্ধ নগর’ (Forbidden City) লাসা।
127. সুনামি হল — সমুদ্র কম্পন অথবা সমুদ্রতলে অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সৃষ্ট অতি বিশাল সমুদ্র ঢেউ।
128. সমুদ্রের এক লিটার জলে লবণের গড় পরিমাণ – 35 গ্রাম।
129. বায়ুমণ্ডলের যে স্তরের মধ্যে মেঘ , ঝড় - ঝঞ্জা ইত্যাদি সৃষ্টি হয় – ট্রোপােস্ফিয়ার।
130. কালবৈশাখীর সময় উত্তর - পশ্চিম আকাশে – কিউমুলােনিম্বাস মেঘ দেখা যায়।
131. নিম্বাস মেঘ থেকে বৃষ্টিপাত হয়।
132. কোন স্থানে একটি জোয়ার ও একটি ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান – 6 ঘন্টা 13 মিনিট।
133. প্রত্যহ দুইবার জোয়ার ও দুইবার ভাটা হয়।
134. ' বাতাসের শহর’ (Windy City) – শিকাগাে।
135. সমুদ্র জলে পাওয়া যায় – সােডিয়াম ক্লোরাইড লবণ।
136. বায়ুর ট্রোপােস্ফিয়ার মণ্ডলকে ‘ক্ষুব্ধ মণ্ডল’ বলা হয়।
137. ‘উত্তরের ভেনিস’বলা হয় – আমস্টারডাম কে।
138. আইফেল টাওয়ার – প্যারিসে অবস্থিত।
139. ‘পঞ্চ সমুদ্রের বন্দর’ বলা হয় – লণ্ডন।
140. ‘প্রাচ্যের ব্রিটেন’ বলা হয় – জাপান।
141. পৃথিবীর বৃহত্তম নগর – টোকিও।
142. বিশ্বের বৃহত্তম তৈল শােধনাগার — আবাদান।
143. বিশ্বের বৃহত্তম তৈলখনির নাম – ঘারওয়ার।
144. ভারতের বৃহত্তম লৌহ - ইস্পাত কারখানা – ভিলাইতে।
145. ভারতের প্রথম পাটকল স্থাপিত হয় – রিষড়াতে।
146. ভারতের রূঢ় বলা হয় – দুর্গাপুরকে।
147. সােনা উৎপাদনে পৃথিবীতে বৃহত্তম দেশ – দক্ষিণ আফ্রিকা।
148. ভারতের বৃহত্তম বাঁধ – ভাকরা নাঙ্গাল।
149. পৃথিবীর বৃহত্তম চিনি উৎপাদনকারী দেশ – কিউবা।
150. ইতিহাসখ্যাত ‘পলাশী’ নদীয়া জেলাতে অবস্থিত।
151. পৃথিবীর কেন্দ্রমণ্ডলের তাপমাত্রা প্রায় – 4000 ° C।
152. জীবাশ্ম দেখা যায় – বেলেপাথরে।
153. ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ' ডেকানট্টাপ’ – ব্যাসল্ট শিলায় গঠিত।
154. পৃথিবীর যে দেশকে ' পৃথিবীর ক্ষুদ্র প্রতিরূপ’ (epitome of the world) আখ্যা দেওয়া হয় - ভারতকে।
155. চীনে ঘূর্ণবাত হ্যারিকেন নামে পরিচিত।
156. ভারতের মহারাষ্ট্রে বছরে দুবার বৃষ্টি হয়।
157. সিরােজেম হল – মরু অঞ্চলের মাটি।
158. উইলি উইলি (Willy - Willy) বলা হয় – অস্ট্রেলিয়ার উপকুলের সাইক্লোনকে।
159. আরাবল্লী পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম – গুরুশিখর।
160. ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত – যােগ।
161. পৃথিবীর ছাদ বলা হয় – পামীর মালভূমি।
162. ‘পঞ্চনদের ' দেশ বলা হয় – পাঞ্জাবকে।
163. পৃথিবীর যে দেশে মধ্যরাতে সূর্যালােক দেখা যায় নরওয়ে।
164. লােকটাক হ্রদ ভারতের মণিপুর রাজ্যে অবস্থিত।
165. লিথােস্ফিয়ার (Lithosphere) - ভূত্বক - কে বােঝায়।
166. আপেক্ষিক আর্দ্রতা মাপার যন্ত্র – হাইড্রোমিটার।
167. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস – 12757 কিমি।
168. আবর্তনের সময় পৃথিবী পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে ঘােরে।
169. পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করতে চাঁদের সময় লাগে - 27 5 দিন।
170. সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব প্রায় 15 কোটি কিলােমিটার।
171. যে পর্বতশ্রেণীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম তিরিচিমির সেটি হল – হিন্দুকুশ।
172. জোজিলা গিরিপথ – হিমাদ্রি।
173. দক্ষিণ ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম — আনাইমুদি।
174. ‘ইউরােপের ক্রীড়াভূমি’ (Play ground) বলা হয় – সুইজারল্যাণ্ড।
175. যে অঞ্চলকে পৃথিবীর ‘রুটির ঝুড়ি’ বলা হয় – উত্তর আমেরিকার প্রেইরি অঞ্চল।
176. অ্যামস্টারডামকে বলা হয় উত্তরের ভেনিস।
177. বিশ্বের বৃহত্তম তৈলখনি - ঘারওয়ার।
178. বিশ্বের চিনির পাত্র - কিউবা।
179. হল্যান্ড টিউলিপ ফুলের জন্য বিখ্যাত।
180. ঝুলন্ত বাগানের জন্য বিখ্যাত ব্যাবিলন।
181. পৃথিবীর টোকিও শহরে জনঘনত্ব সর্বাধিক।
182. ভারতের গভীরতম বন্দর - বিশাখাপত্তনম।
183. দক্ষিণের রাণী বলা হয় - সিডনীকে।
184. দক্ষিণ ভারতের কাশী বলা হয় - মাদুরাই।
185. কান্ডালা শুল্ক মুক্ত বন্দর।
186. সেলুলার জেল আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত।
187. মানুষের দেহে অবস্থিত সবচেয়ে বড় পৌষ্টিক গ্রন্থি যকৃৎ।
188. দক্ষিণের রাণী বলা হয় – সিডনী।
189. সাত পাহাড়ের শহর – রােম।
190. কায়রাে শহর নীলনদের তীরে অবস্থিত।
191. নায়েগ্রা জলপ্রপাত কানাডায় অবস্থিত।
192. বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত।
193. দক্ষিণ ভারতের কাশী মাদুরাই শহরকে বলে।
194. ভারতের রােম বলা হয় – দিল্লী।
195. প্রাচ্যের ভেনিস – আলেপ্পিকে বলা হয়।
196. হ্রদের শহর বলা হয় - হায়দ্রাবাদ।
197. ভারতের সুইজারল্যাণ্ড বলা হয় – শ্রীনগরকে।
198. কৃষ্ণ মৃত্তিকার অপর নাম - রেগুন / চারনোজেম।
199. সাহারা মরুভূমির পূর্ব দিকে লোহিত মহাসাগর রয়েছে।
200. মরুদ্যান ওয়েসিস নামেও প্রচলিত।
কপিরাইট: Sikkharpragati.com এর অনুমতি ছাড়া কোনো অংশ কপি করে অন্য কোনও ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ব্যবহার করা অথবা অন্য কোনো উপায়ে প্রকাশ করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যদি কোনো কারনে লেখার অংশ প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে, উপযুক্ত লিঙ্ক সহ সম্পূর্ন সূত্র দিয়ে কপি করার অনুরোধ করা হল। অন্যথায় আমরা উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবো। আপনি কেবলমাত্র পড়াশোনার জন্য আপনার বন্ধু ও আত্মীয়দের হােয়াটসঅ্যাপ টেলিগ্রাম বা ফেসবুক ইত্যাদি প্লাটফর্মে শেয়ার করতে পারেন এমনকি প্রিন্ট ও করতে পারেন তাতে আমাদের কোনো অসুবিধা নেই।
আমাদের কথা: যদি কোনো প্রশ্নের উত্তর বা বানান ভুল থাকে, এই ভুল আমাদের অনিচ্ছাকৃত এর জন্য আমরা ক্ষমা প্রার্থী। সঠিকটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আমরা পরবর্তী ক্ষেত্রে আপডেট করে দেব।
Please do not share any spam link in the comment box